পাকিস্তানের (Pakisthan) সঙ্গে স্বাভাবিক সম্পর্ক চায় ভারত (India)। শুক্রবার সপ্তাহান্তের সাংবাদিক বৈঠকে এমনটাই জানাল কেন্দ্র। বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী এদিন দিল্লিতে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে জানিয়েছেন, ‘ভারত কোন প্রকার সংঘাত বা বৈরিতা চায়না। চায় পাকিস্তানের সঙ্গে স্বাভাবিক সম্পর্ক। কিন্তু তা অবশ্যই নাশকতা মুক্ত পরিবেশ ও পারস্পরিক সহায়ক বাতাবরণে। এ নিয়ে ভারত আগেও তার অবস্থান পরিস্কার করেছে। সকলেই এ সম্পর্কে জ্ঞাত। তা-ই এ নিয়ে বেশ কিছু নতুন করে বলার নেই।’ ভারত ও পাকিস্তান, সাম্প্রতিক কূটনৈতিক টালমাটাল পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে কেন্দ্র সরকারের এই অবস্থান যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহলে একাংশ।
সম্প্রতি কাজাখস্তানে সিআইসিএ এর শীর্ষ আন্তর্জাতিক সম্মেলনে পাকিস্তানকে একহাত নিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় বিদেশ প্রতিমন্ত্রী মীনাক্ষী লেখি। বলেন, সিআইসিএ তে এসে বিভ্রান্তিকর বক্তৃতা না দিয়ে পাকিস্তানের উচিত ‘নিজেদের ঘর ঘোছানো। পাকিস্তানকে রীতিমত তুলোধনা করে তিনি বলেন, বর্তমানে সমগ্র বিশ্বের সন্ত্রাসবাদের কেন্দ্র হয়ে উঠেছে পাকিস্তান। এমনকি তিনি এও বলেন যে ‘ভারতবিরোধী যে আন্তঃসীমান্ত সন্ত্রাসবাদ বহুবছর ধরে জিইয়ে রেখেছে পাকিস্তান, তা অবিলম্বে বন্ধ করা উচিত।’ ভারত তার সমস্ত প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলির সাথেই সুস্থ স্বাভাবিক সম্পর্ক বজায় রাখতে চায়। কিন্তু ইসলামাবাদে যেভাবে সন্ত্রাসবাদের পরিকাঠামো বিদ্যমান তা অবিলন্বে বন্ধ করার জন্য কড়া ভাষায় সতর্কবার্তা দেন লেখি।
পাকিস্তানের (Pakisthan) সঙ্গে স্বাভাবিক সম্পর্ক চায় ভারত (India)। শুক্রবার সপ্তাহান্তের সাংবাদিক বৈঠকে এমনটাই জানাল কেন্দ্র। বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী এদিন দিল্লিতে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে জানিয়েছেন, ‘ভারত কোন প্রকার সংঘাত বা বৈরিতা চায়না। চায় পাকিস্তানের সঙ্গে স্বাভাবিক সম্পর্ক। কিন্তু তা অবশ্যই নাশকতা মুক্ত পরিবেশ ও পারস্পরিক সহায়ক বাতাবরণে। এ নিয়ে ভারত আগেও তার অবস্থান পরিস্কার করেছে। সকলেই এ সম্পর্কে জ্ঞাত। তা-ই এ নিয়ে বেশ কিছু নতুন করে বলার নেই।’ ভারত ও পাকিস্তান, সাম্প্রতিক কূটনৈতিক টালমাটাল পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে কেন্দ্র সরকারের এই অবস্থান যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহলে একাংশ।
সম্প্রতি কাজাখস্তানে সিআইসিএ এর শীর্ষ আন্তর্জাতিক সম্মেলনে পাকিস্তানকে একহাত নিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় বিদেশ প্রতিমন্ত্রী মীনাক্ষী লেখি। বলেন, সিআইসিএ তে এসে বিভ্রান্তিকর বক্তৃতা না দিয়ে পাকিস্তানের উচিত ‘নিজেদের ঘর ঘোছানো। পাকিস্তানকে রীতিমত তুলোধনা করে তিনি বলেন, বর্তমানে সমগ্র বিশ্বের সন্ত্রাসবাদের কেন্দ্র হয়ে উঠেছে পাকিস্তান। এমনকি তিনি এও বলেন যে ‘ভারতবিরোধী যে আন্তঃসীমান্ত সন্ত্রাসবাদ বহুবছর ধরে জিইয়ে রেখেছে পাকিস্তান, তা অবিলম্বে বন্ধ করা উচিত।’ ভারত তার সমস্ত প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলির সাথেই সুস্থ স্বাভাবিক সম্পর্ক বজায় রাখতে চায়। কিন্তু ইসলামাবাদে যেভাবে সন্ত্রাসবাদের পরিকাঠামো বিদ্যমান তা অবিলন্বে বন্ধ করার জন্য কড়া ভাষায় সতর্কবার্তা দেন লেখি।