গত এক বছরে দেশে দুধের দাম বেড়েছে ১০ টাকা। ফলে মাখন ও ঘিয়ের দামও বেড়েছে। মাখন ও ঘি এর দাম ১৮ শতাংশ বেড়েছে। এ কারণে দেশের দুধ কোম্পানি ও ফেডারেশনের সঙ্গে বৈঠক করে দুধের দাম স্থিতিশীল রাখার চেষ্টা করছে সরকার। সাম্প্রতিক পরিসংখ্যানগুলি থেকে জানা যায় যে দেশব্যাপী দুধ সংগ্রহ প্রায় ২.৫ শতাংশ কমে গেলেও এর চাহিদা ১০ শতাংশ বেড়েছে৷ পশুপালন মন্ত্রকের সচিব রাজেশ কুমার সিং বলেছেন, “দুধ এর চাহিদা সাম্প্রতিক সময়ে ১০ শতাংশ বেড়েছে, যার কারণে কিছু সময়ের জন্য দামও বেড়েছে।” গত ২০ বছর পর দেশে রেকর্ড পরিমাণ বেড়েছে দুধ, মাখন ও ঘি-এর দাম। গত এক বছরের কথা বললে, দুধের দাম লিটারে ১০ টাকা বেড়েছে। পশুসম্পদ মন্ত্রক দুধের দাম বাড়ার কারণ হিসাবে দেখিয়েছে কোভিডের সময় দুধ খুব সস্তা বিক্রি হয়েছিল, যা চাহিদা এবং সরবরাহের শৃঙ্খলাকে প্রভাবিত করেছিল। দ্বিতীয় কারণ হলো, সাম্প্রতিক সময়ে পশুখাদ্যের মূল্য ২৫ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। তবে গবাদি পশু পালনকারীদের স্বস্তি দিতে সরকার এখন পশুখাদ্য চাষের আওতাধীন এলাকা বাড়ানোর চেষ্টা করছে যাতে দুধের দাম বৃদ্ধির হার কমানো যায়।
